malaria prophylaxis

টিউন করেছেনঃ | প্রকাশিত হয়েছেঃ May 10, 2019 | টিউন বিভাগঃ
 Malaria fever, a disease conveyed by mosquitoes, characterized by intermittent paroxysms (attacks) of fever, and rigors (sudden chill with severe shivering and rapid rise of temperature). The temperature remains high until perspiration ensues (begins) - causes a gradual fall in the temperature and finally becomes normal. The recurring attacks of malaria fever may be noted on same day, on next day or after 3 days, 7 days etc. If the symptoms of malaria fever recur after 24 hours; it is known as Quotidian; if every 48 hours; it is Tertian; if every 72 hours; then it is named as Ouartan malaria.
 Besides above, there is severe frontal headache, red face, and pains all over the body.
The attack of fever, may start at about 9 A.M.  to 11 A.M.  with great thirst, bitter taste, red eyes, coated white tongue with nausea and vomiting. These signs and symptoms are caused by the malaria] toxins in the blood and through this blood all types of malaria) infections (quotidian, tertian, quartan etc) exist in the liver. Due to this additional and persistent infection in the liver a man suffers from recurring attacks or relapses of fever. This infection in the liver is also responsible for prolonged malaria with symptoms of anaemia, toxaemia and enlargement of the spleen. The following prescriptions were mostly used in my clinic for proper cure of the ague. Intermittent fever is called so- as its attack is repeated again and again at different cycles of times.
malaria prophylaxis : NS3x, NM3x, 2 grains dose in 2 T. spoon hot water, after every 10, 15, 30 minutes, 1-2 hours in case of high fever.Bell. 30,Bry. 30, Gels. 30,Rhas tox 30,200,Baptisia Q,30,Eupoterium perf Q,30 etc.

Previous
Next Post »

today's quotes

"যদি শান্তি চাও কারু দোষ দেখো না মা , দোষ দেখবে নিজের ,,
শ্রীশ্রীমা সারদা
“আমি সত্যিকারের মা; গুরুপত্নী নয়, পাতানো মা নয়, কথার কথা মা নয় – সত্য জননী।”
“মানুষ তো ভগবানকে ভুলেই আছে। তাই যখন যখন দরকার, তিনি নিজে এক একবার এসে সাধন করে পথ দেখিয়ে দেন। এবার দেখালেন ত্যাগ।”
“যেমন ফুল নাড়তে-চাড়তে ঘ্রাণ বের হয়, চন্দন ঘষতে ঘষতে গন্ধ বের হয়, তেমনি ভগবত্তত্ত্বের আলোচনা করতে করতে তত্ত্বজ্ঞানের উদয় হয়।
ভালবাসায় সবকিছু হয়, জোর করে কায়দায় ফেলে কাউকে দিয়ে কিছু করানো যায় না।”
“সৎসঙ্গে মেশো, ভাল হতে চেষ্টা কর, ক্রমে সব হবে।”
“কাজ করা চাই বইকি, কর্ম করতে করতে কর্মের বন্ধন কেটে যায়, তবে নিষ্কাম ভাব আসে। একদণ্ডও কাজ ছেড়ে থাকা উচিত নয়।”
“মনটাকে বসিয়ে আলগা না দিয়ে কাজ করা ঢের ভাল। মন আলগা হলেই যত গোল বাধায়।”
“আমি সতেরও মা, অসতেরও মা।”
“ভাঙতে সবাই পারে, গড়তে পারে কজনে? নিন্দা ঠাট্টা করতে পারে সব্বাই, কিন্তু কি করে যে তাকে ভাল করতে হবে, তা বলতে পারে কজনে?”
“যারা এসেছে, যারা আসেনি, যারা আসবে, আমার সকল সন্তানকে জানিয়ে দিও, মা, আমার ভালবাসা, আমার আশীর্বাদ সকলের ওপর আছে।”
তোমরা অমৃতের অধিকারী।...তোমরা ঈশ্বরের সন্তান, অমৃতের অধিকারী...
'অমৃতের পুত্র' - কী মধুর ও আশার নাম

তোমরা অমৃতের অধিকারী।...তোমরা ঈশ্বরের সন্তান, অমৃতের অধিকারী-পবিত্র ও পূর্ণ।...বেদ বলিতেছেন, 'ওঠ, জাগো, যতদিন না লক্ষ্যস্থলে পঁহুছিতেছ, থামিও না।' জাগো ...সকলেই সম্মুখে যাও, সকলের শুভেচ্ছা উহার সহিত যোগ দাও।


‘অমৃতের পুত্র’ – কী মধুর ও আশার নাম! হে ভ্রাতৃগণ, এই মধুর নামে আমি তোমাদের সম্বোধন করতে চাই। তোমরা অমৃতের অধিকারী। ...তোমরা ঈশ্বরের সন্তান, অমৃতের অধিকারী-পবিত্র ও পূর্ণ।

-স্বামী বিবেকানন্দ (cw : 1/11)

মর্ত্য-ভূমির দেবতা তোমরা! ওঠ, এস, সিংহস্বরূপ হইয়া তোমরা নিজেদের মেষতুল্য মনে করিতেছ, ভ্রমজ্ঞান দূর করিয়া দাও। তোমরা অমর আত্মা, মুক্ত আত্মা-চির-আনন্দময়। তোমরা জড় নও, তোমরা দেহ নও, জড় তোমাদের দাস, তোমরা জড়ের দাস নও।
"তোমাদের সকলের উপর ভগবানের আর্শীবাদ বর্ষিত হ্উক! তাঁহার শক্তি তোমাদের সকলের ভিতর আসুক-আমি বিশ্বাস করি, তাঁহার শক্তি তোমাদের মধ্যেই রহিয়াছে। বেদ বলিতেছেন, 'ওঠ, জাগো, যতদিন না লক্ষ্যস্থলে পঁহুছিতেছ, থামিও না।' জাগো, জাগো, দীর্ঘ রজনী প্রভাতপ্রায়। দিনের আলো দেখা যাইতেছে। মহাতরঙ্গ উঠিয়াছে। কিছুতেই উহার বেগ রোধ করিতে পারিবে না।... উৎসাহ, বৎস, উৎসাহ-প্রেম, বৎস, প্রেম। বিশ্বাস, শ্রদ্ধা, আর ভয় করিও না, সর্বপেক্ষা গুরুতর পাপ-ভয়!...বিশ্বাস কর, বিশ্বাস কর, প্রভুর আজ্ঞা-ভারতের উন্নতি হইবেই হইবে, জনসাধারণকে এবং দরিদ্রদিগকে সুখী করিতে হইবে; আর আনন্দিত হও যে, তোমরাই তাঁহার কার্য করিবার নির্বাচিত যন্ত্র। ধর্মের বন্যা আসিয়াছে। আমি দেখিতেছি উহা পৃথিবীবে ভাসাইয়া লইয়া যাইতেছে-অদম্য, অনন্ত, সর্বগ্রাসী। সকলেই সম্মুখে যাও, সকলের শুভেচ্ছা উহার সহিত যোগ দাও। সকল হস্ত উহার পথের বাধা সরাইয়া দিক। জয়! প্রভুর জয়!!"
Design by homeopathyzone

Powered by homeopathyzone